Home
/
Company Jobs
/
Defense Jobs
/
Government Jobs
/
Job Circular Bd
/
Medical Jobs
/
Ngo Jobs
/
Teaching Jobs
/
একসঙ্গে দু’টি সরকারি চাকরি করেন তিনি!
একসঙ্গে দু’টি সরকারি চাকরি করেন তিনি!
সরকারি বিধি লঙ্ঘন করে মোনায়েম সরকার নামে এক ব্যক্তি একইসঙ্গে নৌবাহিনী এবং এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে চাকরি করছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। বিষয়টি জানাজানি হলে মোনায়েম স্কুলে যাওয়া বন্ধ করছেন। তবে এমপিও শিটে তার নাম রয়ে গেছে। অভিযোগ পেলে জেলা প্রশাসন ও শিক্ষা বিভাগ তার বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন।
মোনায়েমের বাড়ি নাটোরের লালপুর উপজেলার ওয়ালিয়া ইউনিয়নে।
ওয়ালিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষক এবং স্থানীয়দের অভিযোগ, মোনায়েম নৌবাহিনীর সদর দফতরে একটি পদে চাকরি করেন। ২০১৬ সালে উচ্চ বিদ্যালয় শরীরচর্চা শিক্ষক পদে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ হলে তিনি আবেদন করেন। কমিটিকে সাত লাখ টাকা ঘুষ দিয়ে তিনি শরীর চর্চা শিক্ষক পদে নিয়োগ পান। বেশ কিছুদিন এমপিওভুক্তির বেতন তোলেন তিনি। এরপর নৌবাহিনীতে তার চাকরির কথা জানাজানি হলে তিনি স্কুলে আসেন না। কিন্তু এমপিও শিটে ১১৩৫৪৩৭ সিরিয়াল নম্বর অনুযায়ী তার বেতন আদেশ বহাল থাকে।
প্রভাবশালী হওয়ায় এবং ম্যানেজিং কমিটির সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় থাকায় এখন পর্যন্ত তার নাম এমপিও শিটে রয়েছে। তবে তার হয়ে বিদ্যালয়ে প্রক্সি দিচ্ছেন সবুজ হোসেন নামে একজন।
এ বিষয়ে স্কুলের প্রধান শিক্ষক ওমর আলী বলেন, মোনায়েম সরকার নৌবাহিনীতে চাকরি করেন প্রথমে তারা বিষয়টি জানতেন না। ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে তিনি নিয়োগ পেয়েছেন। তার এমপিওভুক্তি হওয়ার পর ছয় মাস তিনি বেতন তোলেন। দুই জায়গায় চাকরি বিষয়টি জানাজানি হলে ২০১৭ সালের জুনে তাকে শোকজ করা হয়। জুলাই থেকে তিনি স্কুলে আসেননি। তার বেতন তোলা বন্ধ রয়েছে। পরবর্তীতে বিদ্যালয়ের সমস্যার কথা চিন্তা করে সভাপতি রঞ্জু আহমেদের সম্পর্কে ভাতিজা সবুজ হোসেনকে স্কুলে কাজ করতে অনুরোধ করেন সভাপতি। তার সম্মাননা বিদ্যালয় ম্যানেজিং কমিটি দিচ্ছে।
মোনায়েমের বাড়ি নাটোরের লালপুর উপজেলার ওয়ালিয়া ইউনিয়নে।
ওয়ালিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষক এবং স্থানীয়দের অভিযোগ, মোনায়েম নৌবাহিনীর সদর দফতরে একটি পদে চাকরি করেন। ২০১৬ সালে উচ্চ বিদ্যালয় শরীরচর্চা শিক্ষক পদে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ হলে তিনি আবেদন করেন। কমিটিকে সাত লাখ টাকা ঘুষ দিয়ে তিনি শরীর চর্চা শিক্ষক পদে নিয়োগ পান। বেশ কিছুদিন এমপিওভুক্তির বেতন তোলেন তিনি। এরপর নৌবাহিনীতে তার চাকরির কথা জানাজানি হলে তিনি স্কুলে আসেন না। কিন্তু এমপিও শিটে ১১৩৫৪৩৭ সিরিয়াল নম্বর অনুযায়ী তার বেতন আদেশ বহাল থাকে।
প্রভাবশালী হওয়ায় এবং ম্যানেজিং কমিটির সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় থাকায় এখন পর্যন্ত তার নাম এমপিও শিটে রয়েছে। তবে তার হয়ে বিদ্যালয়ে প্রক্সি দিচ্ছেন সবুজ হোসেন নামে একজন।
এ বিষয়ে স্কুলের প্রধান শিক্ষক ওমর আলী বলেন, মোনায়েম সরকার নৌবাহিনীতে চাকরি করেন প্রথমে তারা বিষয়টি জানতেন না। ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে তিনি নিয়োগ পেয়েছেন। তার এমপিওভুক্তি হওয়ার পর ছয় মাস তিনি বেতন তোলেন। দুই জায়গায় চাকরি বিষয়টি জানাজানি হলে ২০১৭ সালের জুনে তাকে শোকজ করা হয়। জুলাই থেকে তিনি স্কুলে আসেননি। তার বেতন তোলা বন্ধ রয়েছে। পরবর্তীতে বিদ্যালয়ের সমস্যার কথা চিন্তা করে সভাপতি রঞ্জু আহমেদের সম্পর্কে ভাতিজা সবুজ হোসেনকে স্কুলে কাজ করতে অনুরোধ করেন সভাপতি। তার সম্মাননা বিদ্যালয় ম্যানেজিং কমিটি দিচ্ছে।
নিয়োগ দেওয়ার জন্য মোনায়েমের কাছ থেকে টাকা নেওয়ার বিষয়টি অস্বীকার করেন তিনি।
বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি রঞ্জু আহমেদ জানান, সম্প্রতি মোনায়েম তাকে জানিয়েছেন, অল্প দিনের মধ্যে তিনি নৌবাহিনীর চাকরি ছেড়ে শিক্ষক পদে যোগদান করবেন।
এ ব্যাপারে মোনায়েম বলেন, ২০১৬ সালে তিনি ঢাকা লীগে খেলার সময় নৌবাহিনীতে চুক্তিভিত্তিক চাকরিতে যোগ দেন। তিন বছর পরপর চুক্তি নবায়ন হয়। নন-কনটিনিউয়াস হিসেবে আগামী ডিসেম্বরে তার চুক্তির মেয়াদ শেষে তিনি বিদ্যালয়ে যোগ দেবেন।
এ বিষয়ে লালপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা উম্মুল বাণীন দ্যুতি জানান, ঘটনাটি তিনি শুনেছেন। তদন্ত করে সত্যতা পাওয়া গেলে মোনায়েমের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা রমজান আলী আকন্দ জানান, একইসঙ্গে দু’টি সরকারি চাকরি করা বিধি ভঙ্গের শামিল এবং শাস্তিযোগ্য অপরাধ। এ বিষয়ে তিনি দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন।
বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি রঞ্জু আহমেদ জানান, সম্প্রতি মোনায়েম তাকে জানিয়েছেন, অল্প দিনের মধ্যে তিনি নৌবাহিনীর চাকরি ছেড়ে শিক্ষক পদে যোগদান করবেন।
এ ব্যাপারে মোনায়েম বলেন, ২০১৬ সালে তিনি ঢাকা লীগে খেলার সময় নৌবাহিনীতে চুক্তিভিত্তিক চাকরিতে যোগ দেন। তিন বছর পরপর চুক্তি নবায়ন হয়। নন-কনটিনিউয়াস হিসেবে আগামী ডিসেম্বরে তার চুক্তির মেয়াদ শেষে তিনি বিদ্যালয়ে যোগ দেবেন।
এ বিষয়ে লালপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা উম্মুল বাণীন দ্যুতি জানান, ঘটনাটি তিনি শুনেছেন। তদন্ত করে সত্যতা পাওয়া গেলে মোনায়েমের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা রমজান আলী আকন্দ জানান, একইসঙ্গে দু’টি সরকারি চাকরি করা বিধি ভঙ্গের শামিল এবং শাস্তিযোগ্য অপরাধ। এ বিষয়ে তিনি দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন।
Teaching Jobs
No comments